এসো মিলি প্রাণের উচ্ছ্বাসে, চিরচেনা ক্যাম্পাসে। যতদিন বেঁচে আছি ততদিন একটা দিন মিলনের আকাঙ্ক্ষা আর কিছু করার অঙ্গীকারে শেষ হয় পুনর্মিলনী।
আল ফারুক একাডেমী ছবি
স্কুলঘর পেরিয়ে সবুজ মাঠ
আমাদের শৈশব-কৈশোরের সেই দুরন্ত দিনগুলোর অসংখ্য জানা-না জানা স্মৃতির এই স্কুল। স্মৃতি, গৌরব ও ঐতিহ্যের চল্লিশটি বছর পার হয়ে গিয়েছে। আমি তেমন ভাল ছাত্র ছিলাম না। তবে ক্লাস করতে ভালোই লাগতো। মনে পড়ে স্মৃতিবিজড়িত সেই স্কুলমাঠটির কথা। কতো খেলাধুলাই না করেছি সেই সবুজ ঘাসের মাঠে।সারাদিন বলতে গেলে স্কুল আর মাঠই ছিলো আমাদের বিচরণ ক্ষেত্র। স্কুলের রেজাল্টও খুব ভালো হতো। শিক্ষার মান খুব ভালো ছিলো। অনেক মধুর স্মৃতিবিজড়িত সেই স্কুল আজও আমাকে টানে। মনটা কৈশোরে চলে যায়।
খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা
সারাটি বৎসর পড়াশুনা ও কর্মব্যস্ততায় কেটে যায় ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দিনগুলো। এই ব্যস্ততার মাঝেও যখন দেখতে দেখতে বৎসরের শেষ প্রান্তে এসে যায় তখন সবাই প্রতীক্ষায় থাকে একটি আনন্দময় রঙ্গিনউৎসবের দিনের জন্য। আর সেই দিনটি হলো খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চা।